আবু হাসনাত
নোয়াখালী ,কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা
প্রতিনিধি।
এই যেনো কোন এক সিনামার গল্প, নোয়াখালী কোম্পানীগঞ্জ ঘটে যাওয়া বাস্তবতা।
বিয়ের আজ তিন বছর চলমান।
বছর না হতে বিয়ের ৭ মাসের মাথায় সংসার জীবন নিয়ে থানায় অভিযোগ করেন থাকেন (নামজাদা হাবিব আনোয়ার নাদিম) ২৮ ,মেয়ের স্বামী।
কারণ একটায় শাশুড়ির পরিবার থেকে জান নেওয়া হুমকি এবং স্ত্রী অন্য পুরুষের সাথে পরকীয়া সম্পর্কে জড়িত থাকায় ,সেই সম্পর্ক জেনে যায় স্বামী।
নামজাদা হাবিব আনোয়ার নাদিম (২৮), নোয়াখালী জেলার,কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার রামপুর ইউনিয়ন ৪নং ওয়ার্ড এর বাসিন্দা।
২৩/১২/২০২১ সালে বিবাহিক জীবন শুরু করেন।জীবন সঙ্গী হিসাবে পথ চলা শুরে করেন (উম্মে সালমা মনিসা)২১ সাথে,
উম্মে সালমা মনিসা(২১) হলেন: নোয়াখালী জেলার,কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার ,চরকাঁকড়া ইউনিয়ন ৫নং ওয়ার্ডের জনাব,আবু তাহেরর মেয়ে।
বছর না হতে সংসার জীবনে শুরু হয় বিচ্ছেদের সূত্রপাত।
কিন্তু তবুও সংসার করেন থাকেন কারণ,
সবকিছুর মেনে সামাজিকতার মধ্যমে আবার শুরু হয় সংসার জীবন। তাদের জীবনে আসে এক ফুটফুটে কন্যা সন্তান।
ভালো ভাবে চলতে থাকে সংসার জীবন।
স্বামীর দাবি তার শাশুড়ির কথা শুনে বিভিন্ন ভাবে সংসারে ঝামেলা সৃষ্টি করে তার স্ত্রী।
এসব নিয়ে একপর্যায়ে দু’জনের মধ্যে ঝামেলা হয়ে থাকে।
এবং তার শশুর বাড়ির থেকে,তার স্ত্রীর বড় ভাই বিভিন্ন ভাবে হুমকি দিয়ে যাচ্ছে।
তার সাথে নিজের জীবন বিপদ মুখি বলে জানান (নামজাদা হাবিব আনোয়া নাদিম)।
এতে করে আইনগত সাহায্যের জন্য থানায় একটি সাধারণ ডাইরি করে থাকেন।
হঠাৎ করে (নামজাদা হাবিব আনোয়ার নাদিম), নিজের ফেসবুক আইডি থেকে একটি পোষ্টের মাধ্যমে নিজের সাথে ঘটে যাওয়া ঘটনাগুলো এবং তার সংসার ভাঙ্গনের জন্য ও কন্যা সন্তানকে মেরে ফেলার হুমকি কারণে,
নিজের শাশুড়ী ও স্ত্রীকে অপরাধী বলে উল্লেখ করেন।