1. admin@dailylikonisongbad.com : admin :
  2. shakshakil4@gmail.com : Rana : Rana Ahmed
বৃহস্পতিবার, ২১ নভেম্বর ২০২৪, ০৭:১১ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরোনাম :
বৈদ্যুতিক সার্কিট থেকে বাসায় আগুন রামপালে অর্থনৈতিক শুমারি বাস্তবায়নে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত সাতক্ষীরা দেবহাটার শীর্ষ সন্ত্রাসী মামুন আটক সাতক্ষীরায় জলবায়ু নায্যতার দাবি জানিয়ে দূর্যোগ কবলিত মানুষের সমবেত বিক্ষোভ শিবচরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির কৃষকদলের আহ্বায়ক কমিটি গঠন । কালিগঞ্জে উপজেলা বিএনপি’র উদ্যোগে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত মোঃ আজগার আলী, জেলা প্রতিনিধি সাতক্ষীরা: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ঘোষিত ৩১ দফা অবহিতকরণ ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষে গণসমাবেশ করেছে সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপি। বুধবার (২০ নভেম্বর) বিকাল ৩টায় উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান শেখ এবাদুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপজেলার সোহরাওয়ার্দী পার্কে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশটিতে সদস্য সচিব ডা: শেখ সফিকুল ইসলাম বাবু ও উপজেলা যুবদলের সিনিঃ যুগ্ন আহবায়ক প্রভাষক সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপি’র আহবায়ক এড. সৈয়দ ইফতেখার আলী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও লাবসা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম, জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক ও সমন্বয়ক মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব। উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপির আহবায়ক শের এ আলী, সদস্য সচিব তাসকিন আহমেদ চিশতি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক সোহেল আহমেদ মানিক, জেলা তাতি দলের আহবায়ক শাহারিয়ার রিপন, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আব্দুস সামাদ, জেলা কৃষকদলের আহবায়ক সালাউদ্দীন লিটন প্রমুখ। এছাড়া কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক ও সদস্য সচিবসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত বিএনপি এবং তার অংগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মিসহ জনসাধারণে পরিপূর্ণ হয় সভাস্থল। সমাবেশটিতে বক্তারা বলেন প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সব মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। এ জন্য অব্যাহত আলোচনা, মতবিনিময় ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎমুখী এক নতুন ধারার সামাজিক চুক্তিতে পৌঁছানো। মানবিক মূল্যবোধ ও মানুষের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং অমানবিক নিষ্ঠুর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অবসান ঘটানো সহ মানবাধিকার বাস্তবায়ন এবং গত দেড় দশক যাবত সংগঠিত সকল বিচারবহির্ভূত হত্যা, ক্রসফায়ারের নামে নির্বিচারে হত্যা, গুম, খুন, অপহরণ, ধর্ষণ, নির্মম শারীরিক নির্যাতন এবং নিষ্ঠুর ও অমানবিক অপরাধের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত সকল ব্যক্তিকে প্রচলিত আইন অনুযায়ী সুবিচার নিশ্চিত করা সহ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে সাম্য মানবিক ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত করা সম্ভব। তারা জনগণকে সাথে নিয়ে ৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করে যাওয়ার দৃড় অঙ্গীকারন ব্যক্ত করেন। সাফ জয়ী সাতক্ষীরার কৃতি সন্তান নারী ফুটবলার প্রান্তির জন্মদিন পালন ২১ নভেম্বর সাড়ে তিন বছর পর জেলা আইনজীবী সমিতির নির্বাচন ভোমরায় বাংলাদেশ-ভারত ব্যবসায়ী নেতাদের শুভেচ্ছা ও মতবিনিময় নবজীবন পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটে ৩ মাস ব্যাপী গ্রাফিক্স ডিজাইন ভিত্তিক কম্পিউটার ফ্রিল্যান্সিং কর্মমুখী প্রশিক্ষণ

★সুপারভাইজার থেকে কোটিপতি★ রাজশাহী সদর দলিল লেখক সমিতির সাবেক সভাপতি মহিদুল, আহ্বায়ক কমিটি

  • প্রকাশের সময় : শুক্রবার, ২০ সেপ্টেম্বর, ২০২৪
  • ১৭ বার পঠিত

 

স্টাফ রিপোর্টার:

রাজশাহী সদর দলিল লেখক সমিতির সাবেক সভাপতি মোঃ মহিদুল হকের নানা অপকর্মের তথ্য পাওয়া গেছে। বিগত আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে সাবেক সিটি মেয়র লিটনের অর্থদাতা ছিলেন মহিদুল হক বলে জানা গেছে। মহিদুল সাবেক মেয়র লিটনকে আর্থিক সুবিধা দিয়ে রেজিস্ট্রি অফিস ও দলিল লেখক সমিতিকে নিজের হাতের মুঠোয় রেখেছিলেন। মহিদুল যা বলতেন তাই হতো, তার কথার বাইরে কারো যাওয়ার ক্ষমতা ছিল না। সে স্বৈরাচারী শাসন কায়েম করেছিলেন সদর দলিল লেখক সমিতি ও রেজিস্ট্রি অফিসে। এ বিষয়ে সাক্ষাৎকারে বর্তমান সদর দলিল লেখক সমিতির আহবায়ক কমিটির সদস্য সচিব মোঃ শামীম রেজা বলেন, সাবেক সভাপতি অর্থাৎ মোহরি লীগের সভাপতি মহিদুল হক সাবেক মেয়র লিটনের ফ্যাসিবাদ ও ছাত্রগণহত্যার খুব কাছের সহযোগী ছিলেন। ক্ষমতার দাপটে রেজিস্ট্রি অফিসকে দলীয় করন করেছিলেন। তার ক্ষমতার দাপটে কেউ মুখ খুলতেন না, মুখ খুললেই জামাত শিবির, বিএনপি ও হেরোইন দিয়ে মামলা দিতেন। তার গুণ্ডা বাহিনী আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগ দিয়ে নির্যাতন চালাতেন। এমনকি আমি নিজেও মহিদুলের আক্রোশ থেকে রেহাই পায়নি। তার স্বৈরাচারী শাসনের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করায় আমি ও আমার বন্ধু মোঃ আব্দুস সামাদকে হেরোইন মামলা দিয়ে ফাঁসানো  হয়েছিল। আমার বন্ধু আব্দুস সালাম কে ৬ গ্রাম এবং আমাকে ৭গ্রাম হেরোইন মামলার পলাতক আসামি দেখায়। এই মামলায় আমার বন্ধু আব্দুস সালামকে গ্রেফতার করা হয়, খবর পেয়ে আমি থানায় যোগাযোগ করে জানতে পারি আমার নামে ৭গ্রাম হেরোইনের পলাতক মিথ্যা মামলা দেওয়া হয়েছে। আমি ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের সাথে কথা বলে বিষয়টি অবগত করি। ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বিষয়টি আমলে নিয়ে মিথ্যা মামলা থেকে আমাকে রেহাই দিলেও আমার বন্ধু আব্দুস সালামকে ৯৬ দিন হাজতবাস করতে হয়েছে। আমার অভিযোগের ভিত্তিতে  কাশিয়াডাঙ্গা থানার ২জন পুলিশ কর্মকর্তাকে পুলিশ লাইনে ক্লোজড করা হয়েছে। মহিদুল বর্তমান যুগ্ম আহ্বায়ক বদরুদ্দোজা (বদরকে) হুমকি দিয়ে বলতো বিএনপি রাজাকারের দল, রাজাকারের দল করলে মেরে হাত-পা ভেঙে ফেলা হবে। তার ক্ষমতার দাপটে আমরা কেউ ভয়ে মুখ খুলতে পারিনি। কারন সে এই অফিস থেকে মোটা অংকের টাকা সাবেক মেয়র লিটনকে দিতেন। আর সাবেক মেয়র লিটনের ক্ষমতার কাছে রাজশাহীবাসী অসহায় ছিলেন। মহিদুল সাবেক মেয়র লিটন সহ আওয়ামী লীগের বিভিন্ন নেতাকর্মীদের অর্থ যোগান দিয়ে বহুদিন তার সভাপতি পদে বহাল ছিলেন। মহিদুল তার গুন্ডা বাহিনী দিয়ে আমাকে হাতুর, রড,জিয়াই পাইপ দিয়ে বেধড়ক পিটিয়ে রক্তাক্ত যখম করে রাস্তায় ফেলে রাখে। থানায় মামলা করতে গেলে আমার মামলাটি গ্রহণ করা হয়নি। মহিদুল এভাবেই সাবেক মেয়র লিটনের আশ্রয় প্রশ্রয়ে   দলিল লেখক সমিতিতে রাজত্ব করেছেন। মহিদুল একজন সুপারভাইজার ছিল কিন্তু বর্তমানে সে কয়েকশো কোটি টাকার মালিক কিভাবে হলেন। ক্ষমতার দাপটে বার বার সভাপতির পথ হাকিয়ে নিয়ে তিনি সম্পদের পাহাড় গড়েছেন। মহিদুল ৬ আগস্ট তার পদত্যাগ পত্র লোক মারফতে জমা দিয়ে এখন পর্যন্ত পলাতক রয়েছেন। তিনি যদি ভালো মানুষ হতেন তাহলে কেন পালিয়ে থাকবেন। প্রশাসনের দৃষ্টি আকর্ষণ করে বলতে চাই, অতি দ্রুত এই দুর্নীতিবাজ মহিদুলকে আইনের আওতায় আনা হোক, তাহলে থলের বিড়াল বেরিয়ে আসবে। এরপর যুগ্ন আহবায়ক মোঃ বদরুদ্দোজা (বদর) সাক্ষাৎকারে বলেন, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে রাজশাহী সদর দলিল লেখক সমিতির সাবেক সভাপতি মহিদুল হক বিনা ভোটে দীর্ঘদিন সভাপতির পদে বহাল ছিলেন। মহিদুল ক্ষমতার দাপটে কাউকে সভাপতি পদে দাঁড়াতে দিতেন না এবং আমাকেও সে সভাপতি পদে ভোট করতে দেননি। মহিদুল তার একটি দলিলের বিষয়কে কেন্দ্র করে অন্যায় ভাবে আমাকে ৩০ মাস অফিসে কার্যক্রম থেকে বিরত রাখে। আমাকে হুমকি দিয়ে বলতেন আপনারা দুজন বিএনপির রাজাকারের দলের লোক, বেশি কথা বললে দুইজনকেই চার লক্ষ টাকা খরচ করে দুনিয়া থেকে সরিয়ে দিব। গত নির্বাচনে আমাকে সভাপতি প্রার্থী হতে দেয়নি। গুন্ডাবাহিনী দিয়ে মারপিট করে আমাকে লাঞ্ছিত করেছে। আমাকে মেরে রাস্তায় ফেলে রেখেছিল। মহিদুল জাল লাইসেন্স ব্যবহার করে এতদিন দলিল লেখক সমিতিতে রাজত্ব করেছে। সে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের বিরুদ্ধে অর্থের যোগান দিয়ে সাবেক মেয়র লিটনকে সহযোগিতা করেছে। তিনি আমাদের অফিসের পিয়ন আমিনুল ইসলাম কে গুলি করে মারার হুমকি দিয়েছিলেন পবা অফিসের একটি ঘটনাকে কেন্দ্র করে। যার রাজ সাক্ষী আমি। আমি আইনের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বলতে চাই, এই ধরনের কুখ্যাত অপরাধীকে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির ব্যবস্থা করা হোক।

এরপর রাজশাহী সদর দলিল লেখক সমিতির সাবেক সভাপতি মহিদুল হকের মুঠোফোনে ফোন দেয়া হলে তার ফোনটি বন্ধ পাওয়া যায়।

Facebook Comments Box
এই ক্যাটাগরির আরও খবর

কালিগঞ্জে উপজেলা বিএনপি’র উদ্যোগে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত মোঃ আজগার আলী, জেলা প্রতিনিধি সাতক্ষীরা: বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি) ঘোষিত ৩১ দফা অবহিতকরণ ও মানবিক রাষ্ট্র গঠনের লক্ষে গণসমাবেশ করেছে সাতক্ষীরা কালিগঞ্জ উপজেলা বিএনপি। বুধবার (২০ নভেম্বর) বিকাল ৩টায় উপজেলা বিএনপির আহবায়ক ও সাবেক চেয়ারম্যান শেখ এবাদুল ইসলামের সভাপতিত্বে উপজেলার সোহরাওয়ার্দী পার্কে গণসমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। উপজেলা বিএনপি আয়োজিত সমাবেশটিতে সদস্য সচিব ডা: শেখ সফিকুল ইসলাম বাবু ও উপজেলা যুবদলের সিনিঃ যুগ্ন আহবায়ক প্রভাষক সাইফুল ইসলামের সঞ্চালনায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপি’র আহবায়ক এড. সৈয়দ ইফতেখার আলী। বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন জেলা বিএনপির সদস্য সচিব ও লাবসা ইউপি চেয়ারম্যান আব্দুল আলিম, জেলা বিএনপির যুগ্ন আহবায়ক ও সমন্বয়ক মোঃ হাবিবুর রহমান হাবিব। উপস্থিত ছিলেন পৌর বিএনপির আহবায়ক শের এ আলী, সদস্য সচিব তাসকিন আহমেদ চিশতি, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক সোহেল আহমেদ মানিক, জেলা তাতি দলের আহবায়ক শাহারিয়ার রিপন, জেলা শ্রমিক দলের সভাপতি আব্দুস সামাদ, জেলা কৃষকদলের আহবায়ক সালাউদ্দীন লিটন প্রমুখ। এছাড়া কালিগঞ্জ ও শ্যামনগর উপজেলা ও বিভিন্ন ইউনিয়ন বিএনপির আহবায়ক ও সদস্য সচিবসহ বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আগত বিএনপি এবং তার অংগ ও সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতাকর্মিসহ জনসাধারণে পরিপূর্ণ হয় সভাস্থল। সমাবেশটিতে বক্তারা বলেন প্রতিহিংসা ও প্রতিশোধের রাজনীতির বিপরীতে সব মত ও পথের সমন্বয়ে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদের ভিত্তিতে একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক, বৈষম্যহীন ও সম্প্রীতিমূলক রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা করা। এ জন্য অব্যাহত আলোচনা, মতবিনিময় ও পারস্পরিক বোঝাপড়ার ভিত্তিতে ভবিষ্যৎমুখী এক নতুন ধারার সামাজিক চুক্তিতে পৌঁছানো। মানবিক মূল্যবোধ ও মানুষের মর্যাদা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং গুম, খুন, বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড এবং অমানবিক নিষ্ঠুর শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের অবসান ঘটানো সহ মানবাধিকার বাস্তবায়ন এবং গত দেড় দশক যাবত সংগঠিত সকল বিচারবহির্ভূত হত্যা, ক্রসফায়ারের নামে নির্বিচারে হত্যা, গুম, খুন, অপহরণ, ধর্ষণ, নির্মম শারীরিক নির্যাতন এবং নিষ্ঠুর ও অমানবিক অপরাধের সঙ্গে প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে জড়িত সকল ব্যক্তিকে প্রচলিত আইন অনুযায়ী সুবিচার নিশ্চিত করা সহ ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান ঘোষিত ৩১ দফা বাস্তবায়নের মাধ্যমে দেশকে সাম্য মানবিক ও উন্নত রাষ্ট্রে পরিনত করা সম্ভব। তারা জনগণকে সাথে নিয়ে ৩১ দফা বাস্তবায়নে কাজ করে যাওয়ার দৃড় অঙ্গীকারন ব্যক্ত করেন।

© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ দৈনিক লিখনী সংবাদ
Theme Customized By Shakil IT Park